পীরগঞ্জ পল্লি বিদ্যুত সমিতি বিদ্যুৎ সভ্যতার চাবিকাঠি এবং আর্থ সামাজিক উন্নয়নের পথিকৃত।সমবায়ের সার্বজনীন নীতিমালা এবং ‘লাভ নয় লোকসান নয়’এ দর্শনের উপর ভিত্তি করে এবং গ্রাহকগণকে সমিতির প্রকৃত মালিকানার স্বীকৃতি দিয়ে আর্থ- সামাজিক উন্নয়নে ‘‘লাভ নয়- লোকসান নয়’’এই ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত দিনাজপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি গত ২৯ ডিসেম্বর ১৯৮৪ইং সালে শুভযাত্রা শুরুর মাধ্যমে সমিতির আওতাভুক্ত ০৭ টি উপজেলায় ৭০৮ টি গ্রামে ৩৭৬৫ কিঃ মিঃ লাইন বিদ্যুতায়নের আওতায় বিভিন্ন শ্রেণীর সর্বমোট ১,২১,৭০৫ জন গ্রাহককে সংযোগ প্রদান করা হয়েছে।যার মাধ্যমে একদিকে যেমন বিপুল পরিমাণে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচনের ব্যবস্থা গ্রহণ নিশ্চিত হয়েছে।অন্যদিকে তেমনি অধিক ফসল উৎপাদনে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মসূচী প্রভূত অবদান রেখে চলেছে।বর্তমান সরকারের পরিকল্পনা মোতাবেক গ্রাম বাংলার প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ সুবিধা পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে আমরা নিয়মিতভাবে কাজ করে যাচ্ছি।
এক অবস্থানের সেবায় নিম্নবর্নিত সেবা সমূহ পাওয়া যায়ঃ
সম্ভাব্য অভিযোগ
০১। | মিটার বেশী ঘুরে। | ১১। | বকেয়ার পরিমান জানতে আগ্রহী। |
০২। | মিটার সকেট পুড়িয়া গিয়াছে। | ১২। | মিটার পরীক্ষার ফলাফল পাওয়া যায় নাই। |
০৩। | মিটার এর লীড সীল ভাঙ্গা। | ১৩। | ওয়্যারিং পরিদর্শন হইতেছে না। |
০৪। | মিটারের বু সীল চুরি হইয়াছে। | ১৪। | জামানতের টাকা প্রদান সত্ত্বেও মিটার পাওয়া যাইতেছে না। |
০৫। | বিদ্যুৎ বিল বেশী করা হইয়াছে। | ১৫। | বিল পাওয়া যায় নাই। |
০৬। | মিটার ভাঙ্গিয়া/ হারাইয়া গিয়াছে। | ১৬। | সমীক্ষা ফি দেওয়া সত্ত্বেও সমীক্ষা হয় নাই। |
০৭। | সার্ভিস এন্ট্রান্স তার জ্বলিয়া গিয়াছে। | ১৭। | ট্রান্সফরমার স্থাপন/অপসারণ। |
০৮। | লোড ছাড়াও মিটার ঘুরে। | ১৮। | মিটার পরীক্ষা করিতে আগ্রহী। |
০৯। | মিটার ঘুরিতেছে না। | ১৯। | গাছ-পালা কাটিতে আগ্রহী। |
১০। | সংযোগ বিচ্ছিন্ন/পুনঃসংযোগ গ্রহন করিতে আগ্রহী। | ২০। | ডুপিকেট বিলের প্রয়োজন। |
গ্রাহক সেবা নির্দেশিকাএক অবস্থান সেবাদিনাজপুর পল্লী বিদ্যুৎসমিতি-১ এর সদর দপ্তর জোনাল অফিস সমূহের ’’এক অবস্থান সেবা’’এ নতুন বিদ্যুৎসংযোগ, বিদ্যুৎবিভ্রাট/ বিল/মিটার সংক্রান্ত অভিযোগ, বিল পরিশোধের ব্যবস্থাসহ সকল ধরনের অভিযোগ জানানো যাবে এবং এতদসংক্রামত্ম বিষয়ে তথ্য পাওয়া যাবে।নতুন সংযোগ গ্রহণ# ‘‘এক অবস্থান সেবা’’ থেকে নতুন সংযোগের আবেদন পত্র পাওয়া যাবে।ইহা ছাড়া সমিতিরWeb Site থেকেও নিতে পারবেন (http://www.dinajpurpbs1.org.bd/images/pbsform/applicationform.pdf)# আবেদন পত্রটি যথাযথভাবে পূরণ করে নির্ধারিত আবেদন ফি সদর দপ্তর/ জোনাল অফিসের ক্যাশ শাখায় জমা প্রদান করে জমা রশিদ ও প্রয়োজনীয় দলিলাদিসহ ’’এক অবস্থান সেবা’’ এ জমা করলে আপনাকে একটি নিবন্ধন নম্বরসহ পরবর্তী আগমণের তারিখ জানানো হবে।# আবেদন সমীক্ষা, স্টেকিং ও অনুমোদন সম্পন্ন করে প্রয়োজনীয় শর্তাদি, নীতিমালা ও প্রাক্কলন(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) জানিয়ে পত্র প্রদান করা হবে।# ‘‘এক অবস্থান সেবা ’’থেকে নতুন সংযোগ গ্রহণের নিয়মাবলী ও এতদসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী সম্বলিত একটি ‘‘গ্রাহক সেবা নির্দেশিকা’’সংগ্রহ করা যাবে। উক্ত ফি সমিতি এর অনুকুলে নগদ জমা দিতে হবে(অফেরত যোগ্য)। (২) শিল্প প্রতিষ্ঠানের লে-আউট প্লানসহ প্রস্তাবিত বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির অবস্থান সম্বলিত ড্রইং ও বিস্তারিত বিবরণ জমা দিতে হবে। (৩) সাময়িক সংযোগ এবং বৈদ্যুতিক লোডের নিশ্চয়তা চাওয়া হলে এবং সমিতি কর্তৃক এতদসংক্রান্ত সম্মতিপত্র জারী করা হলে সংরক্ষণ ফি স্থায়ী সংযোগ হওয়া পর্যন্ত প্রযোজ্য হবে।নতুন সংযোগের জন্য প্রয়োজনীয় দলিলাদিনতুন সংযোগের জন্য আবেদনপত্রের সাথে নিম্নোক্ত দলিলাদি দাখিল করতে হবেঃ-# সংযোগ গ্রহণকারীর পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি রঙ্গিন সত্যায়িত ছবি।# জমির মালিকানা দলিলের সত্যায়িত কপি।# যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নাগরিকত্ব দলিল।# পৌরসভা/স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নামজারীসহ হোল্ডিং নম্বর এর সত্যায়িত কপি ও দলিল অথবা দাগ নম্বর, খতিয়ান নম্বর, জমির দলিল, কমিশনারের সার্টিফিকেট(যেখানে নক্সা অনুমোদন নাই)।# লোড চাহিদার পরিমাণ।# জমি/ ভবনের ভাড়ার(যদি প্রযোজ্য হয়) দলিল।# ভাড়ার ক্ষেত্রে মালিকের সম্মতি পত্রের দলিল।# পূর্বের কোন সংযোগ থাকলে ঐ সংযোগের বিবরণ ও সর্বশেষ পরিশোধিত বিলের কপি।# অস্থায়ী সংযোগের ক্ষেত্রে বিবরণ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।# বৈধ লাইসেন্সধারী কর্তৃক প্রদত্ত ইন্সটলেশন টেষ্ট(ওয়্যারিং) সার্টিফিকেট।# ট্রেড লাইসেন্স(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।# সংযোগ স্থানের নির্দেশক নকসা।# শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপনের নিমিত্তে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন।# পাওয়ার ফ্যাক্টর ইমপ্রুভমেন্ট প্লান্ট স্থাপন(শিল্পের ক্ষেত্রে)।# সার্ভিস লাইন এর দৈর্ঘ্য ১০০ ফুটের বেশী হবে না।# বহুতল আবাসিক/ বানিজ্যিক ভবন নির্মাতা ও মালিকের সাথে ফ্ল্যাট মালিকের চুক্তিনামার সত্যায়িত কপি।# ১৫০ কেভি এ এর উর্দ্ধে সংযোগের জন্য গ্রাহককে আরও যে দলিলাদি দাখিল করতে হবেঃ-১) পৌরসভা অথবা সংশ্লিষ্ট হাউজিং কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত বাড়ীর নক্সার(সত্যায়িত কপি) উপকেন্দ্রের লে আউট প্ল্যান।২) ফ্লোর প্ল্যানের সঠিক পরিমাপসহ স্থাপনার আভ্যন্তরীণ ওয়্যারিং সিঙ্গেল লাইন ডায়াগ্রাম।৩) আভ্যন্তরীণ ওয়্যারিং সম্পাদনের কন্ট্রাক্ট ফরম ও জব অর্ডার।৪) ওয়্যারিং মালামালের ক্রয় রশিদ। ৫) উপকেন্দ্রে স্থাপিত সব যন্ত্রপাতির স্পেসিফিকেশন ও টেষ্ট রেজাল্ট এবং বৈদ্যুতিক উপদেষ্টা ও প্রধান বিদ্যুৎপরিদর্শকের দপ্তর থেকে প্রদত্ত উপকেন্দ্র সংক্রান্ত ছাড়পত্র। ৬) পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ৭) ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর ছাড়পত্রের কপি(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।সোলার প্যানেল স্থাপন আবাসিক গ্রাহকদের ক্ষেত্রে- ০২(দুই) কিঃওঃ এর অধিক লোড বরাদ্দ প্রাপ্ত গ্রাহকগণকে মোট চাহিদার ৩% লোডের জন্য সোলার প্যানেল বসাতে হবে।শিল্প ও বানিজ্যিক গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ৫০ কিঃওঃ পর্যন্ত লোড বরাদ্দ প্রাপ্ত গ্রাহকদের শুধুমাত্র লাইট ও ফ্যান লোডের ৭%, ৫০ কিঃওঃ উর্ধ্বে লোড বরাদ্দ প্রাপ্ত গ্রাহকদের লাইট ও ফ্যান লোডের ১০% এবং পোশাক শিল্পের জন্য লাইট ও ফ্যান লোডের ৫% এর জন্য সোলার প্যানেল বসাতে হবে।বিল সংক্রান্ত অভিযোগবিল সংক্রান্ত যে কোন অভিযোগ যেমন চলতি মাসের বিল পাওয়া যায়নি, বকেয়া বিল, অতিরিক্ত বিল ইত্যাদির জন্য ‘‘এক অবস্থান সেবা’’এ যোগাযোগ করলে তাৎক্ষনিক সমাধান সম্ভব হলে তা নিষ্পত্তি করা হবে।অন্যথায় একটি নিবন্ধন নম্বর দিয়ে পরবর্তী যোগাযোগের সময় জানিয়ে দেয়া হবে এবং পরবর্তী ৭ (সাত) দিনের মধ্যে নিষ্পত্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে।বিল পরিশোধসদর দপ্তর/ জোনাল অফিসের ‘‘এক অবস্থান সেবা’’সংলগ্ন ক্যাশ শাখায় বিল পরিশোধ করতে পারবেন।তাছাড়া দিনাজপুর পল্লী বিদ্যুৎসমিতি-১ এর বিদ্যুৎবিল সংগ্রহকারী ব্যাংক শাখা সমূহে বিদ্যুৎবিল পরিশোধ করতে পারবেন।বিদ্যুৎবিভ্রাটের অভিযোগপবিসের নির্দিষ্ট ‘‘অভিযোগ কেন্দ্র’’এ আপনার বিদ্যুৎবিভ্রাটের অভিযোগ জানানো হলে আপনাকে অভিযোগ নম্বর ও নিষ্পত্তির সম্ভাব্য সময় জানিয়ে দেয়া হবে।অভিযোগ নম্বরের ক্রমানুসারে আপনার বিদ্যুৎবিভ্রাট দূরীভূত করার লক্ষ্যে ২৪ ঘন্টার মধ্যে নিষ্পত্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে।কোন কোন ক্ষেত্রে যদি নির্ধারিত সময়ে বিদ্যুৎবিভ্রাট দূরীভূত করা সম্ভব না হয়, তার কারণ গ্রাহককে অবহিত করা হবে।অস্থায়ী বিদ্যুৎসংযোগমেলা/রাস্তা/ব্রীজ ইত্যাদিএর নির্মাণ কাজে অস্থায়ী বিদ্যুৎসংযোগ দেয়া হয়।অস্থায়ী বিদ্যুৎসংযোগের জন্য নিম্নোক্ত অর্থ জমা দিতে হবে।ক) মালামালের মূল্যের ১১০% মূল্য জমা দিতে হবে।সংযোগ শেষে ব্যবহারযোগ্য মালামালের ১০০% মূল্য ফেরত দেয়া হবে।খ) লেবার কষ্ট, সংযোগ ও বিচ্ছিন্ন ফি।গ) শিল্প রেটে প্রাক্কলিত বিদ্যুৎবিল।ঘ) ট্রান্সফরমার উঠানো- নামানো ফি এবং ভাড়া। লোড পরিবর্তন# র্নিধারিত সমীক্ষা ফি জমা দিয়ে আবেদন করতে হবে।# লোড বৃদ্ধির জন্য প্রযোজ্য অনুযায়ী কিলোওয়াট প্রতি বিদ্যমান হারে জামানত প্রদান করতে হবে।# অতিরিক্ত লোডের জন্য লাইন, ট্রান্সফরমার, সার্ভিস তার/ মিটার বদলানোর প্রয়োজন হলে উক্ত ব্যয় গ্রাহককে বহন করতে হবে।# প্রাক্কলন ও জামানতের অর্থ জমা দানের ৭ (সাত) দিনের মধ্যে লোড বৃদ্ধি কার্যকর করা হবে।যদি লোড বৃদ্ধি করা সম্ভবপর না হয় তবে তার কারণ জানিয়ে গ্রাহককে একটি পত্র দেয়া হবে।গ্রাহকের নাম পরিবর্তনের পদ্ধতিগ্রাহক ক্রয় সূত্রে/ ওয়ারিশসূত্রে/লিজসূত্রে জায়গা বা প্রতিষ্ঠানের মালিক হলে সকল দলিলের সত্যায়িত ফটোকপি ও সর্বশেষ পরিশোধিত বিলের কপিসহ আবেদন করতে হবে।সরেজমিন তদন্ত করে নাম পরিবর্তনের জন্য বিদ্যমান হারে নতুন নামে জামানত প্রদান করতে হবে।সকল বকেয়া পরিশোধিত হতে হবে।মৃত্যু জনিত কারণে হলে স্থানীয় জন প্রতিনিধির সনদ এবং অপরাপর উত্তরাধিকারীদের লিখিত সম্মতি প্রয়োজন হবে।গ্রাহক জামানত এবং প্রযোজ্য নাম পরিবর্তন ফি নির্ধারিত অফিসে জমা দিলে ৭(সাত) দিনের মধ্যে নাম পরিবর্তন কার্যকর হবে।অবৈধভাবে বিদ্যুৎব্যবহার, মিটারে হস্তক্ষেপ, বাইপাস, বিনা অনুমতিতে সংযোগ গ্রহণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে আইনগত ব্যবস্থাবিদ্যুৎআইনের [Electricity Act,1990 & As Amended The Electricity (Amendment) Act,2006”]৩৯ ধারা অনুসারে এ ক্ষেত্রে নূন্যতম ১বছর হতে ৩বছর পর্যন্ত জেল এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে।তাছাড়া অবৈধ ভাবে বিদ্যুৎব্যবহারের জন্য প্রাক্কলিত বিদ্যুৎবিল প্রদান করতে হবে।এছাড়াও উক্ত বিদ্যুৎব্যবহারের দ্বারা যদি বিদ্যুৎসরবরাহ সংস্থার বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম. মিটার. মিটারিং ইউনিট ইত্যাদি ক্ষতিগ্রস্থ হয় তবে ক্ষতিগ্রস্থ বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, মিটার, মিটারিং ইউনিট ইত্যাদি পুনরায় সচল করা গেলে মেরামত খরচ অথবা সম্পূর্ণ ধ্বংসপ্রাপ্ত বা পুনরায় সচল করা যাবে না এরুপ সরঞ্জামের জন্য পুনঃস্থাপনের ব্যয়সহ প্রকৃত মূল্য আদায় করা হবে। বিঃ দ্রঃ-১।সেচ ও কৃষি ভিত্তিক শিল্প প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎবিলের ২০% রিবেট বা রেয়াতী সুবিধা প্রদান করা হয়।২।বিলে উল্লেখিত নির্ধারিত তারিখের মধ্যে বিল পরিশোধ না করলে পরবর্তীতে ৫% বিলম্ব মাশুল সহ পরিশোধের নির্ধারিত তারিখের মধ্যে পরিশোধ করিতে হয়।উপরোক্ত বিদ্যুতের মূল্যহারের সাথে ন্যুনতম চার্জ, ডিমান্ড চার্জ, সার্ভিস চার্জ ও অন্যান্য শর্তাবলীসহ মূল্য সংযোজন কর যথারীতি প্রযোজ্য হবে।বিদ্যুতের মূল্যহার সরকার কর্তৃক অনুমোদিত এবং পরিবর্তনযোগ্য। গ্রাহকের জ্ঞাতব্য বিষয়∆ রশিদ ব্যতিত অর্থ প্রদান করবেন না।∆ সান্ধ্য পিক-আওয়ারে বিদ্যুৎব্যবহারে সাশ্রয়ী হোন।আপনার সাশ্রয়কৃত বিদ্যুৎঅন্যকে আলো জ্বালাতে সহায়তা করবে।∆ সংযোগ বিচ্ছিন্ন এড়াতে নিয়মিত বিদ্যুৎবিল পরিশোধ করুন এবং বিলম্ব মাশুল পরিশোধের ক্ষতি থেকে মুক্ত থাকুন।∆ বিদ্যুৎবিল সাশ্রয়কল্পে মানসস্মত এনার্জি সেভিং বাল্ব(CFL) ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ব্যবহার করুন। টিউব লাইটে Electronic Ballast ব্যবহার করে বিদ্যুৎসাশ্রয় করুন।∆ বিদ্যুৎএকটি মূল্যবান জাতীয় সম্পদ।দেশের বৃহত্তম স্বার্থে এই সম্পদের সুষ্ঠু ও পরিমিত ব্যবহারে ভূমিকা রাখুন।∆ বৎসরান্তে পবিস হতে বিদ্যুৎবিল পরিশোধের প্রমাণ পত্র প্রদান করা হয়ে থাকে।∆ মিটার রক্ষনাবেক্ষণের দায়িত্ব আপনার।এর সঠিক সুষ্ঠু অবস্থা ও সীল সমূহের নিরাপত্তা নিশ্চিত করম্নন।∆ লোড শেডিং সংক্রান্ত তথ্য সংস্থা সমূহের ওয়েব সাইট থেকে জানা যাবে।যদি কোন কারণে ওয়েব সাইট থেকে তথ্য পাওয়া না যায় সেক্ষেত্রে সংশিস্নষ্ট এলাকার আওতাধীন অভিযোগকেন্দ্র থেকে জানা যাবে।∆ বিদ্যুৎচুরি ও এর অবৈধ ব্যবহার থেকে নিজে বিরত থাকুন ও অন্যকে নিবৃত করম্নন।বিদ্যুৎচুরি ও এর অবৈধ ব্যবহার রোধে আপনার জ্ঞাত তথ্য ‘‘এক অবস্থান সেবা/ অভিযোগকেন্দ্র’’এ অবহিত করে সহযোগিতা করা আপনার দায়িত্ব।∆ ইদানিং একটি সংঘবদ্ধ অসাধু চক্র চালু লাইন হতে ট্রান্সফরমার/ বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি/ তার চুরির সাথে জড়িত।সুতরাং আপনার এলাকার উপরোক্ত চুরি রোধে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করম্নন।বৈদ্যুতিক মালামাল চুরি রোধে সকলকে সম্মিলিত ভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।∆ বিকাল ৫.০০ ঘটিকা হইতে রাত্রি ১১.০০ ঘটিকা পর্যমত্ম সেচ গ্রাহকগন মটর চালাবেন না।ঐ সময় ভোল্টেজ স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকায় আপনার মটর জ্বলে যেতে পারে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস